রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আন্তর্জাতিক কার্ডিয়াক সায়েন্সেস ইনস্টিটিউট
![](https://pcbarta.net/wp-content/uploads/cropped-pcbarta.jpg)
- আপডেট সময় : ০৭:৪১:৩১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪ ১৬০ বার পঠিত
![](https://pcbarta.net/wp-content/plugins/print-bangla-news/assest/img/print-news.png)
কোলকাতার মুকুন্দপুর পশ্চিমবঙ্গের এখন চিকিৎসা হাব নামেই পরিচিত। এখানে এক এক করে অনেকগুলো সুপার স্পেশালিস্ট হাসপাতাল গড়ে উঠেছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আন্তর্জাতিক কার্ডিয়াক সায়েন্সেস ইনস্টিটিউট তাদের মেধ্যে অন্যতম। হাসপাতালটি আরএন টেগর নামেই বেশী পরিচিত। তবে এটি ‘দেবী শেঠী’র হাসপাতাল নামেও বিশেষ খ্যাত।
মুকুন্দপুরের এ হাসপাতালগুলো বিভিন্ন ধরনের বৈচিত্র্যময় চিকিৎসা সুবিধা রয়েছে।
আরএন টেগর
২০০০ সালে প্রতিষ্ঠিত নারায়ণ স্বাস্থ্য গোষ্ঠীর একটি চিকিৎসা সেবা ইউনিট। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আন্তর্জাতিক কার্ডিয়াক সায়েন্সেস ইনস্টিটিউট একটি ৫০০ শয্যা বিশিষ্ট মাল্টি-স্পেশালিটি হাসপাতাল। নামের সাথে কার্ডিয়াক শব্দটি যুক্ত থাকায় হৃদরোগোর জটিলতায় ভোগা রুগীরা নিশ্চিন্তে এখানে আসেন। বিশেষ করে বাংলাদেশের চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা।
গত দেড় দশক ধরে আরএন টেগরে আসা-যাওয়া করি। হাসপাতালটি রেস্পেরোটির মেডিসিন বিভাগের ডাঃ সুজন বর্ধন আমার ছেলে সকালের নিয়মিত চিকিৎসক।
মানবদেহের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রতঙ্গ এবং কারিগরি ও অস্ত্রপচার ইত্যাদি মিলিয়ে ১১২টি বিভাগে চিকিৎসা সেবা দেয় হাসপাতালটি। যদিও ব্যক্তি/কর্পোরেট সংস্থার হাসপাতাল হিসেবে ব্যয়টা একটু বেশী, তবে আধুনিক অটোমেশন মেডিকেল সিস্ট্রেম ব্যবহৃত হওয়ায় (দূরাগত) সবকিছুর স্বচ্ছতা নির্ভরতার প্রতীক হয়ে উঠেছে।
বছর দেড়েক আগে আমার কলেজের সহকর্মী (!) মান্নান সাহের মারাত্বক কিডনীর সমস্যা নিয়ে এই হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছিলেন। এখাকান নেফ্র-সার্জারী বিভাগ তাঁর সফল কিডনী প্রতিস্থাপন করেছিল। এখন তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ্যই আছেন, নিয়মিত কলেজে যাচ্ছেন। পাঠন-পাঠনসহ সব দায়িত্বই পালন করছেন। তাঁর পোস্ট-অপারেটিভ আসিইউ’তে দেখা করার পারমিশন যোগাড় করে সাহস যোগাতে দু’টো কথা বলতে পারায় মনটা ভরে গেছিল আমার।